প্রিয়তমেষু, এক বসন্তের বিকেলে চিঠি খানা আমিও এই ভেবেই লিখেছিলাম যে ,বোশেখের আগুন ঝরা কোন দুপুরে তোমাকে
Category: ফারহানা কলি।
আনীলা’র ডায়েরী- ফারহানা কলি।
আনীলা’র ডায়েরী। ০৩.১৫.২০১৯ শুক্রবার। প্রায় এক মাস হলো মা’কে ফোন করি না। অন্যান্য সময় মাও কাউকে না
সমস্যা আমাদের নিজেদের, না আমাদের সমাজের ?- ফারহানা কলি।
আমার প্রতিবেশি একজন দক্ষিণ আমেরিকান । ভদ্রলোক এখানে আছেন প্রায় বিশ বছরের বেশি সময় ধরে । তিন
বহুদূর -ফারহানা কলি।
বহুদূর -ফারহানা কলি বহুদূর বহুদূর চলে এসেছি একেলা চেনা সব পথ পেছনে ফেলে অচেনার পথে, কখনও আশার
আমি স্বপ্ন দেখি – ফারহানা কলি।
আমি স্বপ্ন দেখি -ফারহানা কলি মানুষ বলে, আমি গাছ হতে চাই । আমি বলি না, গাছ হতে
ঘুমন্ত মানুষের লাশ – ফারহানা কলি।
ঘুমন্ত মানুষের লাশ – ফারহানা কলি। বরফ শীতল ঘরের নদীতে ,যখন তুমি একলা ফেলে বিদায় নাও ,
বৃষ্টি ভেজা সন্ধ্যায়- ফারহানা কলি।
বৃষ্টি ভেজা সন্ধ্যায় – ফারহানা কলি। এই যে বাইরে ঝমঝম বৃষ্টি । খুব বলতে ইচ্ছে হচ্ছে, চল
ময়ূরাক্ষী হুমায়ূন আহমেদ- ফারহানা কলি।
১৯৯০ সাল, আমি তখন ৫ম শ্রেণীতে পড়ি স্পষ্ট মনে আছে। ছোট চাচার কাছ থেকে নিয়ে পড়া শুরু
চিঠি – ফারহানা কলি।
প্রিয় অরিন্দম, আপনি করে ডাকার ভেতর যে এক অদ্ভুত সৌন্দর্য আছে তা আপনি নিজেই বুঝবেন । তুই